বার্তা সংস্থা ইকনা: তারা একই সাথে এ দুই পবিত্র মসজিদের উন্নয়নের মাধ্যমে হজ্ব পালনের উদ্দেশ্যে এখানে আগত মুসলিমদের সহযোগিতা করার জন্য সৌদি আরবের রাজা বাদশা সালমান এবং ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন।
মুসলিমদের দুই পবিত্র মসজিদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, আরামদায়ক পরিবেশ এবং আগত ভ্রমণকারীদের জন্য দিকনির্দেশনার যথাযথ ব্যবস্থাপনার জন্য তারা সৌদি সরকারের আন্তরিকতার কথা তুলে ধরেন।
আলজেরিয়া থেকে আগত বিলাল বোউজিয়ানে সৌদি আরবকে ‘ইসলামের বাতিঘর এবং বিশ্বে শান্তির দুয়ার’ বলে আখ্যায়িত করেন।
সুদান থেকে আগত জাফর আহমেদ ইসলাম, মুসলিম সমাজ এবং মানবতার জন্য বিশেষ অবধানের জন্য সৌদি রাজত্বের গুরুত্বের কথা আলোচনা করেন এবং তিনি পবিত্র মক্কা নগরীতে অনুষ্ঠিত ‘Organization of Islamic Cooperation’ এর ১৪ তম সামিট কে যথাযথ ভাবে আয়োজনের জন্য সৌদি সরকারের সাফল্য বলে ব্যক্ত করেন।
পবিত্র মক্কা নগরীর মসজিদুল হারামে হজ্ব পালন কারীদের যাতে কষ্ট না হয় সে জন্য অনেক বৃহৎ কিছু প্রকল্পের বাস্তবায়নের জন্য যুক্তরাজ্য থেকে আগত সালিহ আবদুল মাজিদ সৌদি সরকার কে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
এছাড়াও পাকিস্তান থেকে থেকে সৌদি আরব সফর করা ইসলামি চিন্তাবিদ গুলাম মুর্তজা পবিত্র মদিনা এবং মক্কা নগরীর দুটি বৃহৎ মসজিদে যাতে করে আরো বেশী পরিমাণে মুসল্লিদের স্থান সঙ্কুলান হয়ে সে জন্য এ দুই মসজিদের সম্প্রসারণ কাজ চলমান রাখার জন্য সৌদি বাদশার ব্যাপক প্রশংসা করেন।
প্রসঙ্গত, পবিত্র মদিনা নগরীর মসজিদুল নববীতে আসা মুসল্লিদের সেবা দানের জন্য ১,৩০০ জনের ও অধিক স্বেচ্ছা সেবক দিন রাত কাজ করে যাচ্ছেন। আরবনিউজ ডট কম/ আরটিএনএন