যৌ'ন নির্যা'তনকে যু'দ্ধের হা'তিয়ার হিসেবে ব্যবহার বন্ধে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান নাদিয়া। তিনি বলেন, ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইরাকের উত্তরের একটি গ্রামে পরিবারের সাথে থাকতাম। উত্তর ইরাক আইএসের অধিকারে চলে গেলে আইএস বাহিনী আমাকে ধরে নিয়ে যায় এবং সেখানে আমাকে তিন মাস যৌ'নদাসী হিসেবে থাকতে হয়। ২০১৪ সালে আইএস এর কাছ থেকে উদ্ধার পাবার পর আমি আমার মতো মেয়েদের জন্য কাজ শুরু করি।
তিনি আরো বলেন, ''নারী এখনো দুর্বলতার নাম ছাড়া আর যেন কিছু নয়। কিন্তু আমি তা মানতে নারাজ। আমি চাই বিশ্বের সকল নারী প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠুক।'' নাদিয়ার ওই বই নিয়ে চলচ্চিত্রও নির্মাণ হচ্ছে। পরিচালক আলেকজান্দ্রিয়া এ ব্যাপারে জানান, বারবার ওই স্মৃতিগুলো নাদিয়াকে বর্ণনা করতে দেখা সত্যিই খুব কষ্টের ছিল। তবে সিনেমায় ট্রাম্প প্রসঙ্গ এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। নাদিয়ার সংগ্রাম তুলে ধ'রা হয়েছে।
সূত্র: লাইফ স্টোরিজ